×
  • প্রকাশিত : ২০২৫-১০-৩০
  • ৩৫ বার পঠিত

যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি :

মিথ্যা তথ্য দিয়ে রাজনৈতিক আশ্রয় তথা যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য গ্রিনকার্ডপ্রাপ্তদের বিরুদ্ধে সাঁড়াশি অভিযান চালাচ্ছে আইস (ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস অ্যানফোর্সমেন্ট) এজেন্টরা। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘অভ্যন্তরীণ দুর্বৃত্তদের কবল থেকে আমেরিকানদের রক্ষা’ শীর্ষক নির্বাহী আদেশ জারির পর ২৭ অক্টোবর পর্যন্ত ৪৫ হাজার গ্রিনকার্ডের কার্যকারিতা স্থগিতের পর সংশ্লিষ্টদের নিকটস্থ ইমিগ্রেশন অফিসে হাজির হওয়ার নোটিস (এনটিএ) পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে অন্তত ২ হাজার বাংলাদেশি ও আছেন বলে জানা গেছে।

রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা অথবা অন্য কোনো কর্মসূচিতে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য যে তথ্য-উপাত্ত দাখিল করা হয়েছে, সেগুলোর সত্যতা নিয়ে ইউএসসিআইএস (ইউএস সিটিজেনশিপ অ্যান্ড ইমিগ্রেশন সার্ভিস)-এর সন্দেহ হলে এনটিএ ইস্যু করা হচ্ছে।

উদ্ভূত পরিস্থিতি প্রসঙ্গে এক্সিডেন্ট কেস, মেডিকেল মেল প্র্যাকটিস ও ইমিগ্রেশন বিষয়ে অভিজ্ঞ আমেরিকা সুপ্রিম কোর্টে লাইসেন্সপ্রাপ্ত প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান আইনজীবী এবং আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল বার অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী জানান, সিটিজেনশিপের আবেদনের পর ইউএসসিআইএস সব তথ্য উপাত্ত খতিয়ে দেখছে।

ক্যালিফোর্নিয়া, মিশিগান, টেক্সাস, নিউজার্সি, পেনসিলভেনিয়া, কানেকটিকাট, নিউইয়র্ক, ভার্জিনিয়া, ওহাইয়ো, আলাবামা, ম্যাসাচুসেটস, কানেকটিকাট প্রভৃতি স্টেট থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী প্রতি সপ্তাহে গড়ে ১ হাজার ৮৪০ জনকে এনটিএ ইস্যু করা হচ্ছে। প্রেসিডেন্ট বাইডেনের আমলেও এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। সবশেষ তথ্য অনুযায়ী সবচেয়ে বেশি এনটিএ পেয়েছে মেক্সিকো, ভেনেজুয়েলাসহ সেন্ট্রাল আমেরিকার দেশসমূহের লোকজন। কারণ তারাই বাইডেনের আমলে দলে দলে মিছিল করে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের পরই অ্যাসাইলামের আবেদন করেছেন এবং ওয়ার্ক পারমিট পেয়েছেন। এখন তারা সিটিজেনশিপে আবেদন করছেন।


নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
lube
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat