এম মোহাম্মদ ওমর। বাগেরহাট জেলার শরনখোলা উপজেলার ৪ নং সাউথখালী ইউনিয়নের কিছু কিছু এলাকায় গাজা ব্যাবসা দীর্ঘদিন ধরে চলছে ৫ই আগস্ট স্বৈরাচারী হাসিনা ভারতের পালিয়ে গিয়ে যাবার পর কিছুদিন এই গাজা বিক্রির ব্যবসা বন্ধ থাকলেও এখন প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে শরনখোলা উপজেলার ৪ নং সাউথখালী ইউনিয়নেই চলছে গাজা ও ইয়াবা বিক্রি রমরমা ব্যবসা ।গোপন সূত্রে ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায় প্রসাশনকে তোয়াক্কা না করে চালিয়ে যাচ্ছে গাজা ও ইয়াবা ব্যবসা, গাজা ও ইয়াবা সেবন। পরিচয় গোপন রেখে স্থানীয় কয়েকজন দৈনিক সোনালী কন্ঠের শরনখোলা প্রতিনিধিকে জানান, তাদের হাত থেকে রক্ষা পায়না উচ্চ মাধ্যমিক পড়ুয়া যুবক ও তরুনরা।
 গাজা ও ইয়াবা ডিলারদের টার্গেট থাকে তরূন দের প্রতি, এমনটা বলেন, গাজা ও ইয়াবা, নেশা দ্রব্যের প্রতি আকৃষ্ট করেন এবং স্থানীয়রা জানান এই সকল নেশা দ্রব্যে উচ্ছেদের জন্য প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতা চেয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন প্রশাসনকে ব্যবহার করে এসব গাঁজা ব্যবসায়ীরা গাজা বিক্রি করতো। এই গাজা বিক্রির ব্যবসার ঢাল হিসেবে ব্যবহার করত বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তরুণ ছাত্রদের এবং এই নেশা দ্রব্য ছড়িয়ে যায় যুব সমাজের ভিতর।শেষ হয়ে যায় এ সকল যুব সমাজ।
এখন ব্যাপকভাবে বিক্রি হচ্ছে গাজা ইয়াবা মরণ নাশক এই নেশা দ্রব্য বিক্রিতে হুঁশিয়ারি পথ অবলম্বন করে থাকেন এসব গাঁজা ও ইয়াবা ব্যবসায়ীরা, প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে চালিয়ে যাচ্ছেন তাদের ব্যবসা ।
তবে উল্লেখযোগ্য কিছু কিছু জায়গায় খোঁজ নিয়ে দেখা যায় ৪ নং সাউথখালি ইউনিয়নের উত্তর তাফালবাড়ির কিছু কিছু জায়গায়।তাফালবাড়ি বাজারের নাপিত পট্টি, পুরান হসপিটাল নদীর পাড় সংলগ্ন চাল রায়েন্দা বান্দাঘাটা ও ৪ নং সাউথখালী ইউনিয়নের গাবতলা আশার আলো মসজিদ সংলগ্ন, নদীর পাড় থেকে শুরু করে কিছু সংখ্যক এরিয়া। এবং শরনখোলার বাজারের আশপাশের নির্জন এরিয়াতে ।
এ বিষয়ে শরনখোলা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ শহিদুল্লাহর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন। আমাদের কাছেও অভিযোগ আসছে আমরা এ বিষয়ে অবগত আছি যারা গাঁজা ও ইয়াবা বিক্রি ও সেবন করতেছে তাদেরকে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে এ বিষয় পুলিশী অভিযান চলমান রয়েছে।
 
                       এ জাতীয় আরো খবর..